কিতাবটির বৈশিষ্ট্য • কিতাবটির একটি বিশেষ দিক হলো, এখানে প্রতিটি দুআ ও যিকিরের প্রেক্ষাপট-সহ অনুবাদ করা হয়েছে। তাই নবি স. কখন, কেন ও কোন বিষয়কে সামনে রেখে সাহাবায়ে কেরামদের দুআটি বলার নির্দেশ দিয়েছিলেন, সেই সোনালি মুহূর্তগুলোর এক বাস্তব চিত্র আমাদের সামনে ফুটে উঠবে। যার ফলে দুআগুলো বলার সময় আমরা অন্যরকম এক শক্তি অনুভব করব ইন শা আল্লাহ।
-
দুআ কবুলের সময়, স্থান, শর্ত ও দুআ কবুল না হওয়ার কারণ এবং যিকির, ওযীফা, রুকইয়া ইত্যাদি বিষয়ের বিশদ বর্ণনা উল্লেখ করা হয়েছে; যার কারণে বইটি পুরো বিশ্বে একটি পূর্ণাঙ্গ দুআর বই হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।
• শুধুমাত্র দুআগুলো অনুবাদ না করে, প্রতিটি দুআ ও যিকরের প্রসংগ উল্লেখ-সহ পূর্ণ হাদীসের অনুবাদ উল্লেখ করা হয়েছে।
• দুআগুলো লাইন-বাই-লাইন অনুবাদ করা হয়েছে, যাতে পাঠকগণ প্রতিটি লাইন বাংলার সাথে মিলিয়ে বুঝে বুঝে দুআগুলো পড়তে পারেন। - বইটি মুসলিম-সমাজে এতটাই সমাদৃত হয়েছে যে, এ যাবৎ বিশ্বের প্রায় ৪০টি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।
সময় স্বর্ণ-রুপা আর মণি-মুক্তার চেয়ে দামি। সময়কে যে কাজে লাগায়, সে-ই সফলতা অর্জন করে। আর সময়কে যে অবহেলায় নষ্ট করে, সে ব্যর্থ হয়।
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন তাঁর ইবাদাত করার জন্য। আমাদের ওপর কিছু আমল আবশ্যক করেছেন, যা সব সময়ের জন্য প্রযোজ্য। আর কিছু আমল রয়েছে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আবশ্যক। কোন মাসে কোন সময়ে কী কী আমল আল্লাহ বান্দার জন্য আবশ্যক করেছেন, এ বিষয়ে আজ থেকে প্রায় সাতশ বছর আগে অনবদ্য একটি গ্রন্থ রচনা করেছেন যুগশ্রেষ্ঠ ইমাম ইবনু রজব হাম্বালি (রহিমাহুল্লাহ)। গ্রন্থটির নাম লাতায়িফুল মাআরিফ । যা বারো মাসের আমল-সংক্রান্ত প্রথম বিশুদ্ধ কিতাব। সর্বজন স্বীকৃত এবং এ বিষয়ে রেফারেন্স-বুক হিসেবে প্রসিদ্ধ।
Reviews
There are no reviews yet.